ঢাকা ০১:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাকেরগঞ্জের কৃষকদের আমন ধানের বীজতলা প্রস্তুত

বরিশাল জেলার বাকেরগনঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন কৃষি জমিতে কৃষকরা ব‍্যপক প্রস্তুতি নিয়ে আমন ধানের জন‍্য বীজতলা প্রস্তুত করতেছেন। স্থানীয় কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এ বছর আষাঢ়ের শুরুতে বৃষ্টি হওয়ায় তারা বেজায় খুশি। কারন বীজতলার জন‍্য বৃষ্টি খুবই উপকারী। স্থানীয় কৃষক হামিদুজ্জামান বলেন, মূলত এই মুহূর্তে তারা আমন ধানের জন‍্য বীজতলা প্রস্তুত করতেছেন। আমন ধানের মধ‍্যে লাল মোটা, সাদা মোটা ও মৌলতা ধান ব‍্যপক জনপ্রিয়। মোটা ধানের বীজ বেশি পানির মধ‍্যেও রোপন করা যায়। এ ধানের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমত তুলনামূলক বেশি।দক্ষিন বঙ্গে মোটা ধানের বেশ কদর রয়েছে। এ ধান চাষাবাদে খরচ অন‍্যান‍্য ধানের তুলনায় কম।মোটা ধানের ভাত অত‍্যান্ত সুমিষ্ট। কৃষক রহিম মিয়া বলেন, যদি আবহাওয়া অনুকূলে থাকে তবে ফলন স্থানীয় লক্ষ্য মাত্রা ছাড়িয়ে কৃষক বাজারে বিক্রি করতে পারবে। উপজেলার খয়রাবাত গ্রামের কৃষক রিপন চক্রবর্তী বলেন, তিনি কিছু ইরি আমনের বীজতলা তৈরি করেছেন। ইরি আমনে খরচ একটু বেশি হলেও ব‍্যপক ফলন হয়। তিনি আরও বলেন যে, গত বছর তিনি ইরি আমন চাষাবাদ করে ব‍্যপক লাভবান হয়েছেন এবং ৫শতক জমি কিনেছেন। সাধারণত আষাঢ় এবং শ্রাবণ মাস বীজতলার জন‍্য উপযোগী। বীজ রোপন করে কৃষক উক্ত ফসল অগ্রাহায়ন অথবা পৌষ মাসে ঘরে তুলতে পারবেন। উপজেলার অন্তত ৫০ ভাগ লোক কৃষির উপর নির্ভরশীল। কৃষিই হচ্ছে কৃষকদের প্রাণ

ট্যাগস :
সর্বাধিক পঠিত

ভূমি উন্নয়ন কর প্রদানে রোল মডেল: পরপর ৩ বার বিশেষ সম্মাননায় নতুনধরা এসেটস্!

বাকেরগঞ্জের কৃষকদের আমন ধানের বীজতলা প্রস্তুত

আপডেট সময় ০৪:৩৫:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫

বরিশাল জেলার বাকেরগনঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন কৃষি জমিতে কৃষকরা ব‍্যপক প্রস্তুতি নিয়ে আমন ধানের জন‍্য বীজতলা প্রস্তুত করতেছেন। স্থানীয় কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এ বছর আষাঢ়ের শুরুতে বৃষ্টি হওয়ায় তারা বেজায় খুশি। কারন বীজতলার জন‍্য বৃষ্টি খুবই উপকারী। স্থানীয় কৃষক হামিদুজ্জামান বলেন, মূলত এই মুহূর্তে তারা আমন ধানের জন‍্য বীজতলা প্রস্তুত করতেছেন। আমন ধানের মধ‍্যে লাল মোটা, সাদা মোটা ও মৌলতা ধান ব‍্যপক জনপ্রিয়। মোটা ধানের বীজ বেশি পানির মধ‍্যেও রোপন করা যায়। এ ধানের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমত তুলনামূলক বেশি।দক্ষিন বঙ্গে মোটা ধানের বেশ কদর রয়েছে। এ ধান চাষাবাদে খরচ অন‍্যান‍্য ধানের তুলনায় কম।মোটা ধানের ভাত অত‍্যান্ত সুমিষ্ট। কৃষক রহিম মিয়া বলেন, যদি আবহাওয়া অনুকূলে থাকে তবে ফলন স্থানীয় লক্ষ্য মাত্রা ছাড়িয়ে কৃষক বাজারে বিক্রি করতে পারবে। উপজেলার খয়রাবাত গ্রামের কৃষক রিপন চক্রবর্তী বলেন, তিনি কিছু ইরি আমনের বীজতলা তৈরি করেছেন। ইরি আমনে খরচ একটু বেশি হলেও ব‍্যপক ফলন হয়। তিনি আরও বলেন যে, গত বছর তিনি ইরি আমন চাষাবাদ করে ব‍্যপক লাভবান হয়েছেন এবং ৫শতক জমি কিনেছেন। সাধারণত আষাঢ় এবং শ্রাবণ মাস বীজতলার জন‍্য উপযোগী। বীজ রোপন করে কৃষক উক্ত ফসল অগ্রাহায়ন অথবা পৌষ মাসে ঘরে তুলতে পারবেন। উপজেলার অন্তত ৫০ ভাগ লোক কৃষির উপর নির্ভরশীল। কৃষিই হচ্ছে কৃষকদের প্রাণ


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/krishanmajhee/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471