ঢাকা ০৮:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপিতে খলিলুর রহমান শিকদারের অবদান জনগণ মনে রাখবে

 

বাগেরহাট জেলার মোরেলগজ্ঞ উপজেলার পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপিতে জুলাই আন্দোলনের আগে এবং পরে মোঃ খলিলুর রহমান শিকদার এর অবদান ভুলবার নয়। খলিলুর রহমান শিকদার পাঁচ বার ইউপি সদস্য ছিলেন। খলিলুর রহমান শিকদার শিক্ষিত মার্জিত কর্মী বান্ধব একজন নিরহংকারী বিএনপি নেতা। ছোট বড়ো ধনী গরীব সকলের সাথে আছে তার বন্ধুত্ব। যাকে এক নামে সবাই দয়াল মেম্বার বলে চিনি।

মোঃ খলিলুর রহমান শিকদার ২০২৪ এর পূর্বে অনেক হামলা, মামলা ও জেল জুলুমের সম্মুখীন হয়েছেন। পুটিখালী ইউনিয়নে দুইবার ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচন করেছেন। অনেক হুমকি ধামকির পরও নির্বাচনের মাঠ ছেড়ে জাননি। তখন মাঠে ময়দানে কেউ ছিলনা খলিলুর রহমান শিকদার মাঠে লড়ে গেছেন। জুলাই বিপ্লবের পূর্ব মুহূর্তে লড়ে গেেছেন খলিলুর রহমান শিকদার।

এখন সেই পুটিখালীতে নেতার অভাব নেই। কেউ আওয়ামী লীগ করে আওয়ামী লীগের কমিটিতে আছেন আবার বিএনপি সেজেছে। বিএনপির কিছু লোক আওয়ামী লীগের লোক ভোটার করছে তাদের স্বার্থের জন্য। পুটিখালী ইউনিয়নে একটি মহল আওয়ামী লীগের আমলে বিএনপির লোক ও আওয়ামী লীগের লোক এক হয়ে ইউনিয়ন কমিটি করে পদ ও পদবী ভাগিয়ে নেয় এটা তাদের কাজ।

বর্তমানে বিএনপির সময় আওয়ামী লীগের লোক ভোটার করে তাদের দল ভারী করে বিএনপির কমিটি করতে চাচ্ছে। পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপি কমিটি নিয়ে চলছে নাটক। মোরেলগজ্ঞ উপজেলা বিএনপি ও জেলা বিএনপির কিছু নেতা একটি অংশের পক্ষে নাটকের খেলা খেলছেন, মায়ের জানাজায় ডান্ডাভেরী পড়া অবস্থায় আসা খলিলুর রহমান শিকদার কে নিয়ে। পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপি খলিলুর রহমান শিকদার কে ভুলে নাই তার সঙ্গে আছে থাকবে।

পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি পূর্বে উপজেলা বিএনপি ও জেলা বিএনপির সমন্বয় গঠিত হয়েছিল। সে সমন্বয় কমিটির সভাপতি ছিলেন মোঃ খলিলুর রহমান শিকদার ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ছিলেন আঃ সত্তার হাওলাদার ও সাংগঠনিকসম্পাদক ছিলো নুরুল আলম সোহাগ। তবে এ কমিটি অদৃশ্য হাতের ছোয়ায় বাতিল করে নির্বাচন করতে চাইলে নির্বাচন বানচাল হয়ে যায়।

পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপি পুনরায় নির্বাচন করতে চাইলে পুটিখালীতে পুনরায় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে বলে সাধারণ মানুষের ধারণা থেকে জানা যায়। পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপি শক্তিশালী করতে চাইলে খলিলুর রহমান শিকদার এর বিকল্প নাই। তাকে মাইনাস মাইনাস খেলা খেললে পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপির অপূরনীয় ক্ষতি হবে। আওয়ামী লীগের আমলে জুলাই আন্দোলন এর পূর্বে নাশকতার মামলার আসামী হিসেবে নিজের মায়ের জানাজায় ডান্ডাভেরী অবস্থায় অংশ গ্রহণ করা লাল শাট পরা খলিলুর রহমান শিকদার এর ছবি।

এই ত্যাগের প্রতিদান পুটিখালী বাসি কি দিয়ে দিবেন খলিলুর রহমান শিকদারকে। মায়ের জানাজায় ডান্ডা ভেরি পরা এই খলিলুর রহমান তখন কতটা কষ্ট পেয়েছিলেন, কতটা অসহায় হয়েছিলেন সেদিন, কিছুই বলতে পারেননি তিনি তখন শুধু সহ্য করেই গেছেন আজও তাকে অনেক কিছুই নীরবে মেনে নিয়ে পথ চলতে  হচ্ছে।

ট্যাগস :
সর্বাধিক পঠিত

ডিমলায় উত্তর ছাতনাই কেরামতিয়া আলিম মাদ্রাসায় একাডেমিক ভবনের দাবিতে মানববন্ধন

পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপিতে খলিলুর রহমান শিকদারের অবদান জনগণ মনে রাখবে

আপডেট সময় ০৮:৫২:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫

 

বাগেরহাট জেলার মোরেলগজ্ঞ উপজেলার পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপিতে জুলাই আন্দোলনের আগে এবং পরে মোঃ খলিলুর রহমান শিকদার এর অবদান ভুলবার নয়। খলিলুর রহমান শিকদার পাঁচ বার ইউপি সদস্য ছিলেন। খলিলুর রহমান শিকদার শিক্ষিত মার্জিত কর্মী বান্ধব একজন নিরহংকারী বিএনপি নেতা। ছোট বড়ো ধনী গরীব সকলের সাথে আছে তার বন্ধুত্ব। যাকে এক নামে সবাই দয়াল মেম্বার বলে চিনি।

মোঃ খলিলুর রহমান শিকদার ২০২৪ এর পূর্বে অনেক হামলা, মামলা ও জেল জুলুমের সম্মুখীন হয়েছেন। পুটিখালী ইউনিয়নে দুইবার ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচন করেছেন। অনেক হুমকি ধামকির পরও নির্বাচনের মাঠ ছেড়ে জাননি। তখন মাঠে ময়দানে কেউ ছিলনা খলিলুর রহমান শিকদার মাঠে লড়ে গেছেন। জুলাই বিপ্লবের পূর্ব মুহূর্তে লড়ে গেেছেন খলিলুর রহমান শিকদার।

এখন সেই পুটিখালীতে নেতার অভাব নেই। কেউ আওয়ামী লীগ করে আওয়ামী লীগের কমিটিতে আছেন আবার বিএনপি সেজেছে। বিএনপির কিছু লোক আওয়ামী লীগের লোক ভোটার করছে তাদের স্বার্থের জন্য। পুটিখালী ইউনিয়নে একটি মহল আওয়ামী লীগের আমলে বিএনপির লোক ও আওয়ামী লীগের লোক এক হয়ে ইউনিয়ন কমিটি করে পদ ও পদবী ভাগিয়ে নেয় এটা তাদের কাজ।

বর্তমানে বিএনপির সময় আওয়ামী লীগের লোক ভোটার করে তাদের দল ভারী করে বিএনপির কমিটি করতে চাচ্ছে। পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপি কমিটি নিয়ে চলছে নাটক। মোরেলগজ্ঞ উপজেলা বিএনপি ও জেলা বিএনপির কিছু নেতা একটি অংশের পক্ষে নাটকের খেলা খেলছেন, মায়ের জানাজায় ডান্ডাভেরী পড়া অবস্থায় আসা খলিলুর রহমান শিকদার কে নিয়ে। পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপি খলিলুর রহমান শিকদার কে ভুলে নাই তার সঙ্গে আছে থাকবে।

পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি পূর্বে উপজেলা বিএনপি ও জেলা বিএনপির সমন্বয় গঠিত হয়েছিল। সে সমন্বয় কমিটির সভাপতি ছিলেন মোঃ খলিলুর রহমান শিকদার ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ছিলেন আঃ সত্তার হাওলাদার ও সাংগঠনিকসম্পাদক ছিলো নুরুল আলম সোহাগ। তবে এ কমিটি অদৃশ্য হাতের ছোয়ায় বাতিল করে নির্বাচন করতে চাইলে নির্বাচন বানচাল হয়ে যায়।

পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপি পুনরায় নির্বাচন করতে চাইলে পুটিখালীতে পুনরায় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে বলে সাধারণ মানুষের ধারণা থেকে জানা যায়। পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপি শক্তিশালী করতে চাইলে খলিলুর রহমান শিকদার এর বিকল্প নাই। তাকে মাইনাস মাইনাস খেলা খেললে পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপির অপূরনীয় ক্ষতি হবে। আওয়ামী লীগের আমলে জুলাই আন্দোলন এর পূর্বে নাশকতার মামলার আসামী হিসেবে নিজের মায়ের জানাজায় ডান্ডাভেরী অবস্থায় অংশ গ্রহণ করা লাল শাট পরা খলিলুর রহমান শিকদার এর ছবি।

এই ত্যাগের প্রতিদান পুটিখালী বাসি কি দিয়ে দিবেন খলিলুর রহমান শিকদারকে। মায়ের জানাজায় ডান্ডা ভেরি পরা এই খলিলুর রহমান তখন কতটা কষ্ট পেয়েছিলেন, কতটা অসহায় হয়েছিলেন সেদিন, কিছুই বলতে পারেননি তিনি তখন শুধু সহ্য করেই গেছেন আজও তাকে অনেক কিছুই নীরবে মেনে নিয়ে পথ চলতে  হচ্ছে।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/krishanmajhee/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471