ঢাকা ১১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জে ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় সাপে কাটা রোগীর মৃ=ত্যু!

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:৪২:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫
  • ১০ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি :
গতকাল সন্ধ্যার পর আমাদের গ্রামের এক মা ইঁদুরের গর্তের পাশে পা রাখেন এবং হঠাৎ কিছু একটা তাঁকে কামড়ে দেয়।
আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখি পায়ে দাগ — সাথে সাথে ছবি তুলে কামড়টা কিসের হতে পারে জানতে পোস্ট করি এবং রোগীর পরিবারকে দ্রুত হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেই।

রোগীকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয় — মাত্র ২ ঘণ্টার মধ্যেই।
ডাক্তার প্রথমে বলেন রক্তে কোনো বিষ নেই। দ্বিতীয়বার রক্ত নিয়ে পরীক্ষা করেও একই কথা — “বিষ নাই”।
তাদের জিজ্ঞেস করা হয়, “এন্টিভেনম আছে?”
ডাক্তার বলে, “হ্যাঁ, সব ঔষধ আছে — কিন্তু এন্টিভেনম দেব না, কারণ রক্তে বিষ নেই, দিলে উল্টো রোগী মারা যেতে পারে!”

রোগীকে ভর্তি রাখা হয়। পায়ে তখনো বাঁধ ছিল, রোগী ব্যথার কথা জানাতে থাকেন। রাত ১২টার দিকে ডাক্তারের নির্দেশে বাঁধ খুলে দেওয়া হয়। বাঁধ খুলতেই রোগী ঢলে পড়ে…
তখন বুঝলেন ডাক্তার — বিষ তো ছড়িয়েই গিয়েছে!
তাড়াহুড়ো করে এন্টিভেনম প্রস্তুত করতে গেলেন, কিন্তু ততক্ষণে সব শেষ — সেই মা আর বেঁচে নেই!

আজ সকালবেলা কামড়ের জায়গা খুঁজতে গিয়ে ২টি বিষধর “পদ্মা গোখরো” সাপ

ট্যাগস :
সর্বাধিক পঠিত

দিনাজপুর সুইহা্রীতে দাবা খেলা অনুষ্ঠিত।

হবিগঞ্জে ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় সাপে কাটা রোগীর মৃ=ত্যু!

আপডেট সময় ০২:৪২:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি :
গতকাল সন্ধ্যার পর আমাদের গ্রামের এক মা ইঁদুরের গর্তের পাশে পা রাখেন এবং হঠাৎ কিছু একটা তাঁকে কামড়ে দেয়।
আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখি পায়ে দাগ — সাথে সাথে ছবি তুলে কামড়টা কিসের হতে পারে জানতে পোস্ট করি এবং রোগীর পরিবারকে দ্রুত হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেই।

রোগীকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয় — মাত্র ২ ঘণ্টার মধ্যেই।
ডাক্তার প্রথমে বলেন রক্তে কোনো বিষ নেই। দ্বিতীয়বার রক্ত নিয়ে পরীক্ষা করেও একই কথা — “বিষ নাই”।
তাদের জিজ্ঞেস করা হয়, “এন্টিভেনম আছে?”
ডাক্তার বলে, “হ্যাঁ, সব ঔষধ আছে — কিন্তু এন্টিভেনম দেব না, কারণ রক্তে বিষ নেই, দিলে উল্টো রোগী মারা যেতে পারে!”

রোগীকে ভর্তি রাখা হয়। পায়ে তখনো বাঁধ ছিল, রোগী ব্যথার কথা জানাতে থাকেন। রাত ১২টার দিকে ডাক্তারের নির্দেশে বাঁধ খুলে দেওয়া হয়। বাঁধ খুলতেই রোগী ঢলে পড়ে…
তখন বুঝলেন ডাক্তার — বিষ তো ছড়িয়েই গিয়েছে!
তাড়াহুড়ো করে এন্টিভেনম প্রস্তুত করতে গেলেন, কিন্তু ততক্ষণে সব শেষ — সেই মা আর বেঁচে নেই!

আজ সকালবেলা কামড়ের জায়গা খুঁজতে গিয়ে ২টি বিষধর “পদ্মা গোখরো” সাপ


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/krishanmajhee/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471