গাইবান্ধা প্রতিনিধি ঃ-
ইঞ্জি. এটিএম মাজেদ হাসান লিটন শুধু একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীই নন, তিনি বীরপ্রতীক শহীদ এটিএম খালেদের ভাই—যিনি জাতীয়তাবাদী দলের প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে প্রথম শহীদ হন। শহীদের স্মৃতি রক্ষায় ইঞ্জি লিটন গড়ে তোলেন ‘খালেদ স্মৃতি সংসদ’, যা বিগত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে গরিব, মেহনতি মানুষের সেবায় নিয়োজিত।
লিটন বরাবরই ছিলেন দলের নেতা-কর্মীদের দীর্ঘ সময় ছায়ার মতো একজন বন্ধু ও অভিভাবক। দুঃসময়ে যেভাবে মাঠে ছিলেন, ঠিক তেমনি সুসময়েও থেকেছেন বিনয়ের সাথে। তিনি কখনো ব্যক্তিগত প্রচারে আগ্রহী ছিলেন না, কিন্তু কাজ দিয়ে জায়গা করে নিয়েছেন সকলের হৃদয়ে।
তিনি কেবল একজন রাজনীতিবিদ বা সমাজসেবকই নন, ধর্মপ্রাণ ও ধর্মীয় সংস্কৃতির অনুরাগী। কয়েক বছর ধরে গাইবান্ধা জেলার সকল মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে আয়োজন করেন আজান, কেরাত, হামদ ও নাত প্রতিযোগিতা, যা নতুন প্রজন্মকে ইসলামি মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করেছে।
করোনাকালীন দুর্যোগে যখন মানুষ চিকিৎসা, খাদ্য ও সেবাবঞ্চিত, তখন ইঞ্জি. লিটন নিজের সম্পদ ও শ্রম দিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ান—বিনামূল্যে খাদ্য, ওষুধ ও অক্সিজেন সরবরাহ করেন।
তরুণ সমাজের উন্নয়নে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন গাইবান্ধা ক্রিকেট একাডেমি, চালু করেন খালেদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট।সেই টুর্নামেন্ট আজ দেশের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে l যুব সমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখতে এই আয়োজন তার অবদান অতুলনীয় ও তিনি দলীয় লোকজনকে নিয়েই এসব কার্যক্রম করেছেন যাতে করে জাতীয়তাবাদী দলের প্রতি মানুষের আস্থা বৃদ্ধি পায় l
বর্তমানে তিনি ক্রিকেট একাডেমির উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তাই গাইবান্ধা তথা বাংলাদেশে একজন আলোকিত, ত্যাগী ও আদর্শবান প্রার্থী হিসেবে জাতীয়তাবাদী দল যদি সত্যিকারের জননেতাকে খোঁজে—তাহলে ইঞ্জি. এটিএম মাজেদ হাসান লিটনের নামই আসবে প্রথম সারিতে।তাই গাইবান্ধা সদর-আসনের এমপি হিসাবে দেখতে চান সর্বস্তরের এলাকাবাসী।