ঢাকা ০২:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোয়াইনঘাটে বালুর স্তূপ থেকে চাঁদাবাজি: তদন্তের দাবি

 

গোয়াইনঘাটের বাংলাবাজার বালুর হাওর, সীমার বাজার, এবং নয়া গাঙ্গের পার এলাকায় গড়ে ওঠা বালুর স্তুপকৃত স্থানগুলো থেকে একাধিক ব্যক্তি প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদা উত্তোলন করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, কালু, জিয়া, খান বাহাদুর, জাহাঙ্গীর, আমির, আলী হোসেন সহ একটি সংঘবদ্ধ চক্র প্রতিটি বালুর স্তূপ থেকে ১ লক্ষ টাকা করে চাঁদা আদায় করছে। স্থানীয়দের প্রশ্ন—এই চাঁদার টাকা কোথায় যাচ্ছে? কে বা কারা এই চক্রের পেছনে মদদ দিচ্ছে?

এই ধরনের চাঁদাবাজির কারণে সাধারণ ব্যবসায়ী ও হাওর এলাকার জনগণ ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। বালু ব্যবসাকে কেন্দ্র করে একটি অবৈধ অর্থনৈতিক চক্র গড়ে উঠেছে যা প্রশাসনের ভাবমূর্তিকেও প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

আমরা দেশের সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থার কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি—এই বিষয়ে একটি নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্ত প্রতিবেদন তৈরি করুন। তাহলেই স্পষ্ট হবে এই চক্রের পেছনে কারা রয়েছে, প্রশাসনের কেউ এতে জড়িত কি না, এবং স্থানীয় জনগণ কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

একটি প্রশ্ন—যদি প্রশাসনের নামে চাঁদা তোলা হয়, তাহলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কেন এখনও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি?

চাঁদাবাজি বন্ধ করুন, দুর্নীতিবাজদের বিচারের আওতায় আনুন।

ট্যাগস :
সর্বাধিক পঠিত

গোয়াইনঘাটে বালুর স্তূপ থেকে চাঁদাবাজি: তদন্তের দাবি

গোয়াইনঘাটে বালুর স্তূপ থেকে চাঁদাবাজি: তদন্তের দাবি

আপডেট সময় ০২:২৪:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ জুন ২০২৫

 

গোয়াইনঘাটের বাংলাবাজার বালুর হাওর, সীমার বাজার, এবং নয়া গাঙ্গের পার এলাকায় গড়ে ওঠা বালুর স্তুপকৃত স্থানগুলো থেকে একাধিক ব্যক্তি প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদা উত্তোলন করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, কালু, জিয়া, খান বাহাদুর, জাহাঙ্গীর, আমির, আলী হোসেন সহ একটি সংঘবদ্ধ চক্র প্রতিটি বালুর স্তূপ থেকে ১ লক্ষ টাকা করে চাঁদা আদায় করছে। স্থানীয়দের প্রশ্ন—এই চাঁদার টাকা কোথায় যাচ্ছে? কে বা কারা এই চক্রের পেছনে মদদ দিচ্ছে?

এই ধরনের চাঁদাবাজির কারণে সাধারণ ব্যবসায়ী ও হাওর এলাকার জনগণ ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। বালু ব্যবসাকে কেন্দ্র করে একটি অবৈধ অর্থনৈতিক চক্র গড়ে উঠেছে যা প্রশাসনের ভাবমূর্তিকেও প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

আমরা দেশের সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থার কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি—এই বিষয়ে একটি নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্ত প্রতিবেদন তৈরি করুন। তাহলেই স্পষ্ট হবে এই চক্রের পেছনে কারা রয়েছে, প্রশাসনের কেউ এতে জড়িত কি না, এবং স্থানীয় জনগণ কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

একটি প্রশ্ন—যদি প্রশাসনের নামে চাঁদা তোলা হয়, তাহলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কেন এখনও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি?

চাঁদাবাজি বন্ধ করুন, দুর্নীতিবাজদের বিচারের আওতায় আনুন।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/krishanmajhee/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471