ঢাকা ০৪:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাগলাপীরে অটোবাইক ও থ্রী হুইলারে বেপরোয়া চাঁদাবাজী

পাগলাপীরে পাঁচ আগস্টের পর সারা দেশের সড়ক-মহাসড়কে চাঁদাবাজী বন্ধ হলেও রংপুরের পাগলাপীরে অটোবাইক ও থ্রী হুইলারে চাঁদাবাজী বন্ধ হয়নি। চাঁদাবাজী বন্ধে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছেন পাগলাপীর-জলঢাকা চলাচলরত অটোবাইক ও থ্রী হুইলার চালকরা। নাম প্রকাশ্যে অনইচ্ছুক কয়েকজন চালক অভিযোগ করে বলেন পাগলাপীরের চাঁদাবাজের লিডার এনদাদুল হকের নেতৃত্বে মজিবুল হক হক, আলামিন,শামিম হোসেন ও সুজা মিয়া দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে উক্ত স্থানে চাঁদা উত্তোলণ করে আসছেন। প্রতিটি অটোবাইক থেকে ২০ থেকে ৩০ টাকা এবং থ্রী হুইলার থেকে ৫০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা উত্তোলন করেন। নির্ধারিত চাঁদা না দিলে চালকদেরকে গলা ধাক্কা থেকে শুরু করে লাটিপেটা সহ এমনকি গাড়ীর মধ্যে লাটি দিয়ে ডাং মারেন চাঁদাবাজরা। অটোবাইক ও থ্রী হুইলার চালকরা জানান তাদের কাছে আমরা অসহায় হয়ে পড়েছি,কারন আমাদের বাড়ি অনেক দুরে সেখান থেকে ভাড়া নিয়ে পাগলাপীর আসতে হয়। চাঁদা দেওয়ার পরও উক্ত স্থানে গাড়ী রাখতে দেননা তারা, কোন রকম ৩ থেকে ৪জন যাত্রী নিয়ে আসতে হয়। আমরা এমনিতেই ভাড়া গাড়ী চালাই মালিককে জমা দিয়ে আর চাঁদা দিতে কোন টাকা থাকে না। গাড়ী চালার পরও পরিবার পরিজন নিয়ে আমাদেরকে সমস্যায় থাকতে হয়। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে উক্ত স্থানে ডিউটিরত পুলিশ প্রশাসন থাকলেও কোন এক অদৃশ্য কারনে তাদের চাঁদাবাজী বন্ধে বাধা দিচ্ছেনা। এ বিষয়ে রংপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আবু সাইম সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি চাঁদাবাজী বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেও এখন পর্যন্ত বন্ধ হয়নি চাঁদাবাজী। বিষয়টি সেনাবাহিনীর দৃষি আর্কষন করছেন ওই রোডের চলাচলরত অটোবাইক ও থ্রী হুইলার চালকরা।

ট্যাগস :
সর্বাধিক পঠিত

মোল্লাহাটে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মোল্লাহাট সদর ইউনিট কমিটি শাখা দ্বি বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

পাগলাপীরে অটোবাইক ও থ্রী হুইলারে বেপরোয়া চাঁদাবাজী

আপডেট সময় ১০:৪৮:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

পাগলাপীরে পাঁচ আগস্টের পর সারা দেশের সড়ক-মহাসড়কে চাঁদাবাজী বন্ধ হলেও রংপুরের পাগলাপীরে অটোবাইক ও থ্রী হুইলারে চাঁদাবাজী বন্ধ হয়নি। চাঁদাবাজী বন্ধে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছেন পাগলাপীর-জলঢাকা চলাচলরত অটোবাইক ও থ্রী হুইলার চালকরা। নাম প্রকাশ্যে অনইচ্ছুক কয়েকজন চালক অভিযোগ করে বলেন পাগলাপীরের চাঁদাবাজের লিডার এনদাদুল হকের নেতৃত্বে মজিবুল হক হক, আলামিন,শামিম হোসেন ও সুজা মিয়া দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে উক্ত স্থানে চাঁদা উত্তোলণ করে আসছেন। প্রতিটি অটোবাইক থেকে ২০ থেকে ৩০ টাকা এবং থ্রী হুইলার থেকে ৫০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা উত্তোলন করেন। নির্ধারিত চাঁদা না দিলে চালকদেরকে গলা ধাক্কা থেকে শুরু করে লাটিপেটা সহ এমনকি গাড়ীর মধ্যে লাটি দিয়ে ডাং মারেন চাঁদাবাজরা। অটোবাইক ও থ্রী হুইলার চালকরা জানান তাদের কাছে আমরা অসহায় হয়ে পড়েছি,কারন আমাদের বাড়ি অনেক দুরে সেখান থেকে ভাড়া নিয়ে পাগলাপীর আসতে হয়। চাঁদা দেওয়ার পরও উক্ত স্থানে গাড়ী রাখতে দেননা তারা, কোন রকম ৩ থেকে ৪জন যাত্রী নিয়ে আসতে হয়। আমরা এমনিতেই ভাড়া গাড়ী চালাই মালিককে জমা দিয়ে আর চাঁদা দিতে কোন টাকা থাকে না। গাড়ী চালার পরও পরিবার পরিজন নিয়ে আমাদেরকে সমস্যায় থাকতে হয়। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে উক্ত স্থানে ডিউটিরত পুলিশ প্রশাসন থাকলেও কোন এক অদৃশ্য কারনে তাদের চাঁদাবাজী বন্ধে বাধা দিচ্ছেনা। এ বিষয়ে রংপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আবু সাইম সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি চাঁদাবাজী বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেও এখন পর্যন্ত বন্ধ হয়নি চাঁদাবাজী। বিষয়টি সেনাবাহিনীর দৃষি আর্কষন করছেন ওই রোডের চলাচলরত অটোবাইক ও থ্রী হুইলার চালকরা।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/krishanmajhee/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471