ঢাকা ০১:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইগাতীতে বন্যহাতি খেয়ে গেল কৃষকের গোলার ধান

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে মোবারক হোসেন নামে আরোএক কৃষকের গোলার ধান খেয়ে গেছে বন্যহাতিরদল। সোমবার ২ জুন রাতে অর্ধশতাধিক বন্যহাতি উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের সন্ধ্যাকুড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটায়। মোবারক হোসেন ওই গ্রামের মোতালেব হোসেনের ছেলে। স্থানীয়রা জানান,সোমবার রাত ১২ টার দিকে অর্ধশতাধিক বন্যহাতির একটিদল গোমড়া ও সন্ধ্যাকুড়া এলাকায় তান্ডব লিলাচালায়। এসময় হাতিরদল কৃষক মোবারক হোসেনের ঘরের বেড়া ভেঙে ঘরে থাকা ৩৫ মন ভূট্টা ২০মন ধানও ১০ মন চাল খেয়ে ও পায়ে মারিয়া সাবাড় করে দেয়। ঘরের আসবাবপত্র গুলো গুড়িয়ে দেয়। এনিয়ে গত এক সপ্তাহে উপজেলার সীমান্তের গারো পাহাড়ে ১০ টি বাড়ি গুড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি কৃষকদের গোলার ধান খেয়ে গেছে বন্যহাতির দল। এসব ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বাড়িঘর বনবিভাগের জমির উপর হওয়ায় ক্ষতিপূরনের টাকাও পাচ্ছেন না কৃষকরা। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা রয়েছেন চরম বিপাকে। বর্তমানে উপজেলার পাহাড়ি গ্রামগুলোতে বন্যহাতির তান্ডব অব্যাহত রয়েছে। ফলে আতঙ্কে দিনাতিপাত করছেন পাহাড়ি গ্রামবাসীরা। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মধুটিলা রেঞ্জ কর্মকর্তা দেয়ান আলী বলেন বনের জমিতে ঘর-বাড়ী নির্মাণ করে যেসব পরিবার রয়েছে তারা ক্ষতিপূরনের টাকা পাবেন না।

ট্যাগস :
সর্বাধিক পঠিত

ঠাকুরগাঁও-২ আসনে ফারুক হাসানের উদ্যোগে শতাধিক টিউবওয়েল বিতরণ

ঝিনাইগাতীতে বন্যহাতি খেয়ে গেল কৃষকের গোলার ধান

আপডেট সময় ০৪:৫০:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জুন ২০২৫

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে মোবারক হোসেন নামে আরোএক কৃষকের গোলার ধান খেয়ে গেছে বন্যহাতিরদল। সোমবার ২ জুন রাতে অর্ধশতাধিক বন্যহাতি উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের সন্ধ্যাকুড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটায়। মোবারক হোসেন ওই গ্রামের মোতালেব হোসেনের ছেলে। স্থানীয়রা জানান,সোমবার রাত ১২ টার দিকে অর্ধশতাধিক বন্যহাতির একটিদল গোমড়া ও সন্ধ্যাকুড়া এলাকায় তান্ডব লিলাচালায়। এসময় হাতিরদল কৃষক মোবারক হোসেনের ঘরের বেড়া ভেঙে ঘরে থাকা ৩৫ মন ভূট্টা ২০মন ধানও ১০ মন চাল খেয়ে ও পায়ে মারিয়া সাবাড় করে দেয়। ঘরের আসবাবপত্র গুলো গুড়িয়ে দেয়। এনিয়ে গত এক সপ্তাহে উপজেলার সীমান্তের গারো পাহাড়ে ১০ টি বাড়ি গুড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি কৃষকদের গোলার ধান খেয়ে গেছে বন্যহাতির দল। এসব ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বাড়িঘর বনবিভাগের জমির উপর হওয়ায় ক্ষতিপূরনের টাকাও পাচ্ছেন না কৃষকরা। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা রয়েছেন চরম বিপাকে। বর্তমানে উপজেলার পাহাড়ি গ্রামগুলোতে বন্যহাতির তান্ডব অব্যাহত রয়েছে। ফলে আতঙ্কে দিনাতিপাত করছেন পাহাড়ি গ্রামবাসীরা। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মধুটিলা রেঞ্জ কর্মকর্তা দেয়ান আলী বলেন বনের জমিতে ঘর-বাড়ী নির্মাণ করে যেসব পরিবার রয়েছে তারা ক্ষতিপূরনের টাকা পাবেন না।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/krishanmajhee/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471