ঢাকা ০৭:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধা সদরে কাজী শামছুলের বিরুদ্ধে বাল্যবিবাহ রেজিস্ট্রিরির অভিযোগ-তদন্তের দাবী

  • নুরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১১:৫৭:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫
  • ৬ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধা প্রতিনিধি ঃ-গাইবান্ধা সদর উপজেলার খোলাহাটি ইউনিয়নের দায়িত্ব প্রাপ্ত তালাক ও নিকাহ রেজিস্ট্রার (কাজী)মোঃশামছুল হকের বিরুদ্ধে একের পর এক বাল্যবিবাহ রেজিস্টেরির গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। আইনী ব্যবস্থা নিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন মহল।
জানা গেছে, গত ১১ জুলাই /২০২৫ ইং গাইবান্ধা সদর উপজেলার খোলাহাটি ইউনিয়নের কিশামত বালুয়া মোল্লাবাজার সংলগ্ন রেললাইনের পুর্ব পাশে মোঃ আনারুলের কন্য ও বালুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী মোছাঃ আফরিন আক্তারের বিবাহ রেজিস্ট্রি করেন। রেজিস্ট্রিরির সময় বিষয়টি জানার পর দ্রুত উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবগত করলে তিনি উক্ত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মাসুম হক্কানিকে ব্যবস্থা নিতে বলেন। চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে পৌছার পৃর্বেই সুচতুর আইন অমান্যকারী কাজী শামছুম রেজিস্ট্রি কাজ সম্পন্ন করে সেখান থেকে দ্রুত সটকে পড়েন। এলাকাবাসীর অভিযোগ – এই দুষ্কৃতকারী কাজী শামছুল নিজে ও তার ভাইকে পাঠিয়ে উক্ত ইউনিয়নে একের পর এক বাল্যবিবাহ রেজিষ্ট্রেরি করে আসছেন। যা বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন লংঘনের শামিল। বিজ্ঞ মহলের প্রশ্ন,,,,বিবাহ নিবন্ধন করার পুর্ব বিধান হলো,বর ও কন্যার বয়স যাচাই-বাছাইয়ের লক্ষ্যে জন্মনিবন্ধন নেয়া ও তা পরবর্তী ৬ মাস সংরক্ষণ করা। সে মোতাবেক বিগত ৬ মাস যাবত কাজী শামছুল কতগুলি বিবাহ রেজিস্ট্রি করেছেন তার স্বপক্ষে জন্মনিবন্ধনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আপনার দপ্তরে তদন্ত করা দরকার বলে তারা দাবী জানিয়েছেন। এ ছাড়াও তার নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েও সচেতন মহল প্রশ্ন তুলছেন।এ ব্যাপারে কাজী শামছুলকে ফোন দিলে তিনি সন্তোষজনক জবাব দিতে অনীহা প্রকাশ করেন। অন্যদিকে,,,জেলা রেজিস্ট্রার ফোন রিসিভ করেননি।

ট্যাগস :
সর্বাধিক পঠিত

শতবর্ষী বিদ্যালয়ের মাঠে টার্মিনাল নির্মাণের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি প্রদান

গাইবান্ধা সদরে কাজী শামছুলের বিরুদ্ধে বাল্যবিবাহ রেজিস্ট্রিরির অভিযোগ-তদন্তের দাবী

আপডেট সময় ১১:৫৭:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫

গাইবান্ধা প্রতিনিধি ঃ-গাইবান্ধা সদর উপজেলার খোলাহাটি ইউনিয়নের দায়িত্ব প্রাপ্ত তালাক ও নিকাহ রেজিস্ট্রার (কাজী)মোঃশামছুল হকের বিরুদ্ধে একের পর এক বাল্যবিবাহ রেজিস্টেরির গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। আইনী ব্যবস্থা নিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন মহল।
জানা গেছে, গত ১১ জুলাই /২০২৫ ইং গাইবান্ধা সদর উপজেলার খোলাহাটি ইউনিয়নের কিশামত বালুয়া মোল্লাবাজার সংলগ্ন রেললাইনের পুর্ব পাশে মোঃ আনারুলের কন্য ও বালুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী মোছাঃ আফরিন আক্তারের বিবাহ রেজিস্ট্রি করেন। রেজিস্ট্রিরির সময় বিষয়টি জানার পর দ্রুত উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবগত করলে তিনি উক্ত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মাসুম হক্কানিকে ব্যবস্থা নিতে বলেন। চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে পৌছার পৃর্বেই সুচতুর আইন অমান্যকারী কাজী শামছুম রেজিস্ট্রি কাজ সম্পন্ন করে সেখান থেকে দ্রুত সটকে পড়েন। এলাকাবাসীর অভিযোগ – এই দুষ্কৃতকারী কাজী শামছুল নিজে ও তার ভাইকে পাঠিয়ে উক্ত ইউনিয়নে একের পর এক বাল্যবিবাহ রেজিষ্ট্রেরি করে আসছেন। যা বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন লংঘনের শামিল। বিজ্ঞ মহলের প্রশ্ন,,,,বিবাহ নিবন্ধন করার পুর্ব বিধান হলো,বর ও কন্যার বয়স যাচাই-বাছাইয়ের লক্ষ্যে জন্মনিবন্ধন নেয়া ও তা পরবর্তী ৬ মাস সংরক্ষণ করা। সে মোতাবেক বিগত ৬ মাস যাবত কাজী শামছুল কতগুলি বিবাহ রেজিস্ট্রি করেছেন তার স্বপক্ষে জন্মনিবন্ধনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আপনার দপ্তরে তদন্ত করা দরকার বলে তারা দাবী জানিয়েছেন। এ ছাড়াও তার নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েও সচেতন মহল প্রশ্ন তুলছেন।এ ব্যাপারে কাজী শামছুলকে ফোন দিলে তিনি সন্তোষজনক জবাব দিতে অনীহা প্রকাশ করেন। অন্যদিকে,,,জেলা রেজিস্ট্রার ফোন রিসিভ করেননি।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/krishanmajhee/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471