ঢাকা ০৫:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জামায়াত নেতাকর্মীরা ফাঁসির ভয়ে দেশ ত্যাগ করেননি, বরঞ্চ নিশ্চিত সাজা জেনেও মীর কাসেম আলী ভাই দেশে ফিরে এসেছেঃ- এটিএম আজহারুল ইসলাম

  • মোঃ নুরুন্নবী
  • আপডেট সময় ০৮:২৭:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও সাবেক কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, আমি ফাঁসির জন্য প্রস্তুত ছিলাম সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়েছিলাম কিন্তু আল্লাহতালার ইচ্ছাই আমার ফাঁসি কার্যকর হয়নি। আল্লাহতালা সর্বময় ক্ষমতার মালিক। তিনি আরো বলেন, জামায়াত নেতাকর্মীরা ফাঁসির ভয়ে দেশ ত্যাগ করেননি, বরঞ্চ নিশ্চিত সাজা জেনেও মীর কাসেম আলী ভাই দেশে ফিরে এসেছিলেন । ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পায় না। ফাঁসি হত্যা গুম খুন করে ইসলামী আন্দোলন নিশ্চিহ্ন করা যায় না, পক্ষান্তরে ইসলামী আন্দোলন আরো বেগবান হয়।

শনিবার ২ই আগষ্ট বিকাল ৩ টার সময় পাবনা বনমালী শিল্পকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে পাবনা সদর উপজেলা ও পৌর জামায়ত কর্তৃক আয়োজিত দায়িত্বশীল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি একথা বলেন।

প্রধান অতিথি এটিএম আজারুল ইসলাম বলেন,
ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নৈতিকতায় পরিপূর্ণ থাকতে হবে । সংসার পরিচালনায় আয় ব্যয়ের হিসাব হারাম হালাল বিবেচনায় করতে হবে । ব্যক্তির চরিত্র উন্নত হলে দলীয়ভাবে সামগ্রিক নেতাকর্মীর চরিত্র উন্নত হবে, ইসলামী আন্দোলনের সহায়ক ভূমিকা হবে সর্বশেষ ইসলামী মূল্যবোধের সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে ।

তিনি আরো বলেন, ইসলাম বিদ্বেষী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দেশ থেকে ইসলাম নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে আমাদের সিনিয়র নেতাদের ফাঁসি দিয়েছেন। কারাগারে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করেছেন তথাপিও কোন নেতাকর্মী আত্মসমর্পণ করেন নাই । শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ইসলামী আন্দোলনের নেতা কর্মীদের ফাঁসি দিয়ে হত্যা করে দেশ থেকে ইসলামকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিলেন পক্ষান্তরে আপনি নিজেই দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। দেশের মানুষ এখন আর আপনাকে চায়না।

তিনি দায়িত্বশীলদের উদ্দেশ্যে বলেন, ইসলামী আন্দোলনের নেতা কর্মীদের মৃত্যুকে জয় করতে হবে। ইসলামী আন্দোলনের নেতা কর্মীদের সর্বপ্রকার নৈতিক চরিত্রের গুণে গুণান্বিত হতে হবে। এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, ইসলামী আন্দোলন কুরআন ও রাসূলের আদর্শের মাধ্যমে বিজয় হবে, এজন্য সকল নেতাকর্মীকে কুরআনের শক্তিতে বলিয়ান হতে হবে। সমাজের মানুষের মন জয় করতে হবে, তবে ইসলামের বিজয় আসবে।

প্রধান অতিথি আরও বলেন, ইসলামী আন্দোলনের বিজয়ের জন্য প্রত্যেক নেতাকর্মীকে জান মালসহ সকল সম্পদ বিনিয়োগ করতে হবে। তাহলে ইসলামী আন্দোলন বেগবান এবং বিজয়ী হবে। প্রধান অতিথি আরও বলেন, আগামী নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীদের সম্পদ ও সময় অধিক ব্যয় করে ইসলামী আন্দোলনের স্বপক্ষের প্রার্থীদের বিজয় আনতে পারলে একটি মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব হবে।

বিশেষ অতিথি অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল বলেন, ইসলামী আন্দোলনের জন্য এখন অবারিত সুযোগ, এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। আগামী নির্বাচনে সুযোগের ব্যবহার করে পাবনার পাঁচটি আসনে বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে। সমাবেশ শেষে আমীরে জামায়াত ডাক্তার শফিকুর রহমানের শারীরিক সুস্থতা কামনা করে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন।

পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ইব্রাহিম খলিল আইনুল ও পৌর জামায়াতের সহকারি সেক্রেটারি একরামুল হকএর সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন পাবনা জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-৫ আসনের জামায়াত মনোনীত এমপি প্রার্থী প্রিন্সিপাল ইকবাল হোসাইন।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পাবনা জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল।

সুধী সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন
বগুড়া অঞ্চলের টিম সদস্য ও পাবনা জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর অধ্যাপক মাওলানা আব্দুর রহীম, বগুড়া অঞ্চলের টিম সদস্য নজরুল ইসলাম, পাবনা-১ আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন, পাবনা জেলা জামায়াতের নায়েব আমীর ও কেন্দ্রীয় মজলিসের শুরা সদস্য মাওলানা জহুরুল ইসলাম খান, জেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল গাফফার খান, পাবনা জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী আবু সালেহ মোঃ আব্দুল্লাহ, মাওলানা আব্দুস সুবহানের পুত্র নেছার আহমেদ নান্নু, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের পাবনা জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক রেজাউল করিম, পাবনা পৌর জামায়াতের আমির উপাধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল লতিফ, পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আব্দুর রব, পাবনা পৌর জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাকির হোসেন , বাংলাদেশ জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের পাবনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আব্দুস সাত্তার , পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির খন্দকার মাওলানা জাকারিয়া, পাবনা পৌর জামায়াতের সরকারি সেক্রেটারি এস এম ইদ্রিস আলী, পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি ওবায়দুর রহমান খান, ইসলামী ছাত্রশিবিরের পাবনা শহর শাখার সভাপতি গোলাম রহমান জয়, পাবনা সাংস্কৃতিক সংসদের সভাপতি মো: আমানুল্লাহ ।

অন্যান্য উপস্থিত ছিলেন সাপ্তাহিক সোনার বাংলার চেয়ারম্যান রফিকুন্নবী, বেড়া উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আতাউর রহমান, পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা ময়েজ উদ্দিন, আটঘরিয়া উপজেলা জামায়াতে সাবেক আমির মাওলানা আমিরুল ইসলাম প্রমুখ ।

ট্যাগস :
সর্বাধিক পঠিত

আশুলিয়ায় তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত: মোহাম্মদ আইয়ুব খান।

জামায়াত নেতাকর্মীরা ফাঁসির ভয়ে দেশ ত্যাগ করেননি, বরঞ্চ নিশ্চিত সাজা জেনেও মীর কাসেম আলী ভাই দেশে ফিরে এসেছেঃ- এটিএম আজহারুল ইসলাম

আপডেট সময় ০৮:২৭:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও সাবেক কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, আমি ফাঁসির জন্য প্রস্তুত ছিলাম সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়েছিলাম কিন্তু আল্লাহতালার ইচ্ছাই আমার ফাঁসি কার্যকর হয়নি। আল্লাহতালা সর্বময় ক্ষমতার মালিক। তিনি আরো বলেন, জামায়াত নেতাকর্মীরা ফাঁসির ভয়ে দেশ ত্যাগ করেননি, বরঞ্চ নিশ্চিত সাজা জেনেও মীর কাসেম আলী ভাই দেশে ফিরে এসেছিলেন । ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পায় না। ফাঁসি হত্যা গুম খুন করে ইসলামী আন্দোলন নিশ্চিহ্ন করা যায় না, পক্ষান্তরে ইসলামী আন্দোলন আরো বেগবান হয়।

শনিবার ২ই আগষ্ট বিকাল ৩ টার সময় পাবনা বনমালী শিল্পকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে পাবনা সদর উপজেলা ও পৌর জামায়ত কর্তৃক আয়োজিত দায়িত্বশীল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি একথা বলেন।

প্রধান অতিথি এটিএম আজারুল ইসলাম বলেন,
ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নৈতিকতায় পরিপূর্ণ থাকতে হবে । সংসার পরিচালনায় আয় ব্যয়ের হিসাব হারাম হালাল বিবেচনায় করতে হবে । ব্যক্তির চরিত্র উন্নত হলে দলীয়ভাবে সামগ্রিক নেতাকর্মীর চরিত্র উন্নত হবে, ইসলামী আন্দোলনের সহায়ক ভূমিকা হবে সর্বশেষ ইসলামী মূল্যবোধের সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে ।

তিনি আরো বলেন, ইসলাম বিদ্বেষী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দেশ থেকে ইসলাম নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে আমাদের সিনিয়র নেতাদের ফাঁসি দিয়েছেন। কারাগারে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করেছেন তথাপিও কোন নেতাকর্মী আত্মসমর্পণ করেন নাই । শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ইসলামী আন্দোলনের নেতা কর্মীদের ফাঁসি দিয়ে হত্যা করে দেশ থেকে ইসলামকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিলেন পক্ষান্তরে আপনি নিজেই দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। দেশের মানুষ এখন আর আপনাকে চায়না।

তিনি দায়িত্বশীলদের উদ্দেশ্যে বলেন, ইসলামী আন্দোলনের নেতা কর্মীদের মৃত্যুকে জয় করতে হবে। ইসলামী আন্দোলনের নেতা কর্মীদের সর্বপ্রকার নৈতিক চরিত্রের গুণে গুণান্বিত হতে হবে। এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, ইসলামী আন্দোলন কুরআন ও রাসূলের আদর্শের মাধ্যমে বিজয় হবে, এজন্য সকল নেতাকর্মীকে কুরআনের শক্তিতে বলিয়ান হতে হবে। সমাজের মানুষের মন জয় করতে হবে, তবে ইসলামের বিজয় আসবে।

প্রধান অতিথি আরও বলেন, ইসলামী আন্দোলনের বিজয়ের জন্য প্রত্যেক নেতাকর্মীকে জান মালসহ সকল সম্পদ বিনিয়োগ করতে হবে। তাহলে ইসলামী আন্দোলন বেগবান এবং বিজয়ী হবে। প্রধান অতিথি আরও বলেন, আগামী নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীদের সম্পদ ও সময় অধিক ব্যয় করে ইসলামী আন্দোলনের স্বপক্ষের প্রার্থীদের বিজয় আনতে পারলে একটি মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব হবে।

বিশেষ অতিথি অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল বলেন, ইসলামী আন্দোলনের জন্য এখন অবারিত সুযোগ, এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। আগামী নির্বাচনে সুযোগের ব্যবহার করে পাবনার পাঁচটি আসনে বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে। সমাবেশ শেষে আমীরে জামায়াত ডাক্তার শফিকুর রহমানের শারীরিক সুস্থতা কামনা করে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন।

পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ইব্রাহিম খলিল আইনুল ও পৌর জামায়াতের সহকারি সেক্রেটারি একরামুল হকএর সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন পাবনা জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-৫ আসনের জামায়াত মনোনীত এমপি প্রার্থী প্রিন্সিপাল ইকবাল হোসাইন।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পাবনা জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল।

সুধী সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন
বগুড়া অঞ্চলের টিম সদস্য ও পাবনা জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর অধ্যাপক মাওলানা আব্দুর রহীম, বগুড়া অঞ্চলের টিম সদস্য নজরুল ইসলাম, পাবনা-১ আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন, পাবনা জেলা জামায়াতের নায়েব আমীর ও কেন্দ্রীয় মজলিসের শুরা সদস্য মাওলানা জহুরুল ইসলাম খান, জেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল গাফফার খান, পাবনা জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী আবু সালেহ মোঃ আব্দুল্লাহ, মাওলানা আব্দুস সুবহানের পুত্র নেছার আহমেদ নান্নু, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের পাবনা জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক রেজাউল করিম, পাবনা পৌর জামায়াতের আমির উপাধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল লতিফ, পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আব্দুর রব, পাবনা পৌর জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাকির হোসেন , বাংলাদেশ জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের পাবনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আব্দুস সাত্তার , পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির খন্দকার মাওলানা জাকারিয়া, পাবনা পৌর জামায়াতের সরকারি সেক্রেটারি এস এম ইদ্রিস আলী, পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি ওবায়দুর রহমান খান, ইসলামী ছাত্রশিবিরের পাবনা শহর শাখার সভাপতি গোলাম রহমান জয়, পাবনা সাংস্কৃতিক সংসদের সভাপতি মো: আমানুল্লাহ ।

অন্যান্য উপস্থিত ছিলেন সাপ্তাহিক সোনার বাংলার চেয়ারম্যান রফিকুন্নবী, বেড়া উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আতাউর রহমান, পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা ময়েজ উদ্দিন, আটঘরিয়া উপজেলা জামায়াতে সাবেক আমির মাওলানা আমিরুল ইসলাম প্রমুখ ।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/krishanmajhee/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471