ঢাকা ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুরে মসজিদের ইমাম কে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা

Oplus_131072

চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধি: আজ ১১ জুলাই জুমার নামাজের পর চাঁদপুর শহরের প্রফেসর পাড়া রহিম খা বাড়ির জামে মসজিদে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে। নামাজ শেষে উপস্থিত মুসল্লিদের শান্ত পরিবেশে হঠাৎ এক ব্যক্তি ইমাম সাহেবের উপর হামলার চেষ্টা করেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে বড় ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে। যাকে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে তিনি হলেন চাঁদপুর আল-আমিন একাডেমি, শাহতলী কামিল মাদ্রাসা ও হাজিগন্জ আলীয়া মদ্রাসা সহ অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সৌদি সরকারের নিযুক্ত মোবাল্লেগ ও মুফাসসির হযরত মাওলানা আ ন ম নুরুর রহমান আলমাদানী। তিনি বর্তমানে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ছবিতে থাকা এই ব্যক্তিই হামলার চেষ্টা করেন। নিরাপত্তার স্বার্থে তাকে দ্রুত আটক করা হয় এবং স্থানীয় প্রশাসনকে জানানো হয়।
মসজিদ হলো শান্তি, ভ্রাতৃত্ব ও নিরাপত্তার স্থান। কিন্তু এ ধরনের ঘটনা আমাদের ভাবিয়ে তোলে — যখন ইবাদতের স্থানও নিরাপদ থাকে না, তখন সমাজ কোন পথে এগোচ্ছে?
প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ, দোষীর যথাযথ তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করা হোক।
ইসলাম শান্তির ধর্ম — মসজিদে এমন অশান্তি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
আটক কৃত ব্যাক্তি নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীর সদস্য বলে ধারনা করা হয়েছে।

ট্যাগস :
সর্বাধিক পঠিত

বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে কটুক্তির প্রতিবাদে শেরপুরে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

চাঁদপুরে মসজিদের ইমাম কে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা

আপডেট সময় ০৯:০২:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধি: আজ ১১ জুলাই জুমার নামাজের পর চাঁদপুর শহরের প্রফেসর পাড়া রহিম খা বাড়ির জামে মসজিদে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে। নামাজ শেষে উপস্থিত মুসল্লিদের শান্ত পরিবেশে হঠাৎ এক ব্যক্তি ইমাম সাহেবের উপর হামলার চেষ্টা করেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে বড় ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে। যাকে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে তিনি হলেন চাঁদপুর আল-আমিন একাডেমি, শাহতলী কামিল মাদ্রাসা ও হাজিগন্জ আলীয়া মদ্রাসা সহ অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সৌদি সরকারের নিযুক্ত মোবাল্লেগ ও মুফাসসির হযরত মাওলানা আ ন ম নুরুর রহমান আলমাদানী। তিনি বর্তমানে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ছবিতে থাকা এই ব্যক্তিই হামলার চেষ্টা করেন। নিরাপত্তার স্বার্থে তাকে দ্রুত আটক করা হয় এবং স্থানীয় প্রশাসনকে জানানো হয়।
মসজিদ হলো শান্তি, ভ্রাতৃত্ব ও নিরাপত্তার স্থান। কিন্তু এ ধরনের ঘটনা আমাদের ভাবিয়ে তোলে — যখন ইবাদতের স্থানও নিরাপদ থাকে না, তখন সমাজ কোন পথে এগোচ্ছে?
প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ, দোষীর যথাযথ তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করা হোক।
ইসলাম শান্তির ধর্ম — মসজিদে এমন অশান্তি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
আটক কৃত ব্যাক্তি নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীর সদস্য বলে ধারনা করা হয়েছে।