ঢাকা ০৫:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধা জেলা উন্নয়নে এক নিবেদিত প্রান জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ

গাইবান্ধার সার্বিক উন্নয়নে কিংবদন্তি এক নিবেদিত সরকারি কর্মচারী গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ।স্বাধীনতার ৫৪ বছরে গাইবান্ধা জেলা ছিল দেশের সবচেয়ে অবহেলিত বন্যা কবলিত এলাকা। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের পর গাইবান্ধা জেলায় যোগদান করেন জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ । এই দূর্লভ ব্যাক্তি জেলায় যোগদানের পর নিজের প্রশাসনিক কাজের শত ব্যাস্ততার পরও, মনোনিবেশ করেন জেলার আপামর জনগনের জন্য এক উন্নয়ন পরিকল্পনা। এগুলোর মধ্যে,,,গাইবান্ধা শিশু পার্কের ঐতিহাসিক মানববন্ধন মুক্ত মঞ্চ, গাইবান্ধা জেলার স্টেডিয়ামে সব থেকে বড় ফুটবল টুর্নামেন্ট উপহার, কামারজানী ইউনিয়নের কুন্দেরপাড়া চরের গ্রামের কেবলাগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র ও চিকিৎসা সেবা কেন্দ্র, গাইবান্ধায় সম্পূর্ণ ফ্রিতে ৮০০ জন বেকার যুবক-যুবতীকে ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং এর ব্যবস্থা, এছাড়া নাম না জানা আরো অনেক। গাইবান্ধাতে তার মত একজন জেলা প্রশাসক পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করি। আমরা এই রত্নকে হারাতে চাই না। আমরা গাইবান্ধাবাসী চাই তিনি আমাদের মাঝে আরো বেশিটা সময় ধরে থাকুক। এছাড়াও জেলার বিধবা ভাতা,বয়স্ক ভাতা, অন্যান্য ভাতা নিজে মনিটরিং করেন সার্বক্ষণিক। জেলার প্রতিটি সরকারি অফিসকে দূর্নীতিমুক্ত করনে নিয়েছেন বিশেষ মনিটরিং সেল। এ মানুষটি গাইবান্ধা জেলায় জন্মগ্রহণ করেনি। অথচ গাইবান্ধা জেলার মানুষের জন্য কি নিবেদিত প্রান? তার অফিস সাধারন জনগন এমনকি সকলের জন্য সদা উম্মুক্ত। জেলা প্রশাসনে সেবা গ্রহীতাদের জন্য এ যেন এক দাতব্য চিকিৎসালয়। এই ব্যক্তি জেলায় জেলা প্রশাসক নিয়োজিত হবার পর, কোন সাংবাদিক ও সুধী মহলের কাছে নেই কোন অভিযোগ। গাইবান্ধা জেলাবাসী তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। এমনি যদি দেশের প্রতিটি জেলায় একজন করে জেলাপ্রশাসক থাকত, তাহলে এই হতভাগা দেশের উন্নয়ন কেউ ঠেকাতে পারত না। সর্বশেষ খবর তথ্য মোতাবেক জানা যায়, গাইবান্ধা জেলার জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ সম্প্রতি প্রমোশন পেয়ে যুগ্ম সচিব হয়েছেন। তিনি যে কোন সময়, গাইবান্ধা

জেলার মানুষদের ছেড়ে চলে যাবেন। এ হতাশায় জেলা মানুষ তাকে দোয়া ছাড়া কিছুই দিতে পারবে না।

ট্যাগস :
সর্বাধিক পঠিত

শেরপুরে নারী সমাবেশ: এম.পি হলে ‘দেড়-দুই লক্ষ বেকারের চাকরি দেবেন’ সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কা

গাইবান্ধা জেলা উন্নয়নে এক নিবেদিত প্রান জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ

আপডেট সময় ১১:২৩:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

গাইবান্ধার সার্বিক উন্নয়নে কিংবদন্তি এক নিবেদিত সরকারি কর্মচারী গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ।স্বাধীনতার ৫৪ বছরে গাইবান্ধা জেলা ছিল দেশের সবচেয়ে অবহেলিত বন্যা কবলিত এলাকা। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের পর গাইবান্ধা জেলায় যোগদান করেন জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ । এই দূর্লভ ব্যাক্তি জেলায় যোগদানের পর নিজের প্রশাসনিক কাজের শত ব্যাস্ততার পরও, মনোনিবেশ করেন জেলার আপামর জনগনের জন্য এক উন্নয়ন পরিকল্পনা। এগুলোর মধ্যে,,,গাইবান্ধা শিশু পার্কের ঐতিহাসিক মানববন্ধন মুক্ত মঞ্চ, গাইবান্ধা জেলার স্টেডিয়ামে সব থেকে বড় ফুটবল টুর্নামেন্ট উপহার, কামারজানী ইউনিয়নের কুন্দেরপাড়া চরের গ্রামের কেবলাগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র ও চিকিৎসা সেবা কেন্দ্র, গাইবান্ধায় সম্পূর্ণ ফ্রিতে ৮০০ জন বেকার যুবক-যুবতীকে ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং এর ব্যবস্থা, এছাড়া নাম না জানা আরো অনেক। গাইবান্ধাতে তার মত একজন জেলা প্রশাসক পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করি। আমরা এই রত্নকে হারাতে চাই না। আমরা গাইবান্ধাবাসী চাই তিনি আমাদের মাঝে আরো বেশিটা সময় ধরে থাকুক। এছাড়াও জেলার বিধবা ভাতা,বয়স্ক ভাতা, অন্যান্য ভাতা নিজে মনিটরিং করেন সার্বক্ষণিক। জেলার প্রতিটি সরকারি অফিসকে দূর্নীতিমুক্ত করনে নিয়েছেন বিশেষ মনিটরিং সেল। এ মানুষটি গাইবান্ধা জেলায় জন্মগ্রহণ করেনি। অথচ গাইবান্ধা জেলার মানুষের জন্য কি নিবেদিত প্রান? তার অফিস সাধারন জনগন এমনকি সকলের জন্য সদা উম্মুক্ত। জেলা প্রশাসনে সেবা গ্রহীতাদের জন্য এ যেন এক দাতব্য চিকিৎসালয়। এই ব্যক্তি জেলায় জেলা প্রশাসক নিয়োজিত হবার পর, কোন সাংবাদিক ও সুধী মহলের কাছে নেই কোন অভিযোগ। গাইবান্ধা জেলাবাসী তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। এমনি যদি দেশের প্রতিটি জেলায় একজন করে জেলাপ্রশাসক থাকত, তাহলে এই হতভাগা দেশের উন্নয়ন কেউ ঠেকাতে পারত না। সর্বশেষ খবর তথ্য মোতাবেক জানা যায়, গাইবান্ধা জেলার জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ সম্প্রতি প্রমোশন পেয়ে যুগ্ম সচিব হয়েছেন। তিনি যে কোন সময়, গাইবান্ধা

জেলার মানুষদের ছেড়ে চলে যাবেন। এ হতাশায় জেলা মানুষ তাকে দোয়া ছাড়া কিছুই দিতে পারবে না।